রাত দশটা পর্যন্ত অপেক্ষা করেও যখন পাসপোর্ট এর কোন সন্ধান পেলামনা তখন বড় ছেলে রাজনকে সাথে নিয়ে তওয়াফের উদ্দেশ্যে বের হলাম। সারা সাত চক্ষরে শুধু “লাইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্না কুন্তু মিনাজ জোয়ালিমিন “ পড়লাম। তওয়াফ শেষ করে হাতিমে গিয়ে দু’রাকাত নামাজ পড়ে কাবার গিলাপ ধরে মহান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে বিপদমুক্তির জন্য প্রার্থনা করলাম। রাজন বলল, চল, আরেকটা তওয়াফ করি। না, চল হোটেলে গিয়ে দেখি কোন সংবাদ এলো কিনা। হোটেলে পৌছামাত্রই জানতে পারলাম পাসপোর্ট পাওয়া গিয়েছে। সৌদি এজেন্সি থেকে একজন রোহিঙ্গা ফোন করেছিল। দেরী না করে তৎক্ষনাত মদিনার উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম। তখন রাত দুইটা। |